অগ্রবর্তী সময়ের ককপিট
বিশ্ব সর্বশেষ

৮০০ বছরের পুরোনো গাছ আলো ছড়াচ্ছে

ওয়ংজু বাঙ্গি-রি জিঙ্কগো গাছ চারপাশে যেন সোনালি আলো ছড়াচ্ছে। মূল দেহ থেকে গাছটি চারপাশের ১৭ মিটার জায়গাজুড়ে ছড়িয়ে আছে। বলা হচ্ছে, এই গাছ ৮০০ বছরের পুরোনো। দক্ষিণ কোরিয়ার বিভিন্ন ওয়েবসাইটে বলা হচ্ছে, এটি দেশের জাতীয় একটি স্মৃতিচিহ্ন এবং সবচেয়ে দর্শনীয় স্থানের একটি।

গাছটি যেভাবে ডালপালা ছড়িয়েছে, তাতে মনে হচ্ছে পৃথিবীতে দেখার মতো যত গাছ আছে, এটি তার একটি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেই গাছটিকে ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর গাছ’ হিসেবে খেতাব দিয়েছেন। দেশের বিভিন্ন জায়গায় এই গাছ আছে।

কোরিয়ান জোংআং ডেইলি এই গাছের জন্ম নিয়ে দুটি জনপ্রিয় গল্প প্রকাশ করেছে। একটিতে বলা হয়, সিলা রাজবংশের (খ্রিষ্টপূর্ব ৫৭-৯৩৫ খ্রিষ্টাব্দ) সময় এটি অঙ্কুরিত হয়। আরেকটি পৌরাণিক কাহিনিতে বলা হয়, সিলা রাজবংশের শেষ রাজার ছেলে ক্রাউন প্রিন্স মাউই সন্ন্যাস জীবনের জন্য মাউন্ট কুমগ্যাংয়ে যাওয়ার সময় এই গাছ রোপণ করেছিলেন।

বিজ্ঞানীরা কয়েক দশক ধরে জিঙ্কগো গাছের ওপর গবেষণা করছেন। তাঁরা খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন, এই জাতের গাছ কীভাবে বেড়ে ওঠে। প্রসেডিংস অব দ্য ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অব সায়েন্স-এ প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ৬০০ বছর বয়সী জিঙ্কগো গাছ এর চেয়ে কম বয়সী গাছের চেয়ে নিজেকে যেকোনো ক্ষতিকর রাসায়নিক থেকে বেশি সুরক্ষিত রাখতে পারে।

জিঙ্কগো পূর্ব এশিয়ার একটি জিমনোস্পার্ম (নগ্নবীজ) জাতীয় গাছ। ২৯ কোটি বছর আগে প্রথম এই প্রজাতির গাছের সন্ধান পাওয়া যায়। জিঙ্কগোর প্রজাতির মধ্যে এটিই টিকে থাকা শেষ প্রজাতির গাছ।

সম্পর্কিত খবর

প্রকৃতি ভিত্তিক উন্নয়ন দর্শনের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধানমন্ত্রীর

gmtnews

আজ নিউজিল্যান্ডের কাছে হারলেই বাদ পাকিস্তান

Shopnamoy Pronoy

অসময়ের বৃষ্টিতে বেহাল অবস্থা

Zayed Nahin

মন্তব্য করুণ

এই ওয়েবসাইটটি আপনার অভিজ্ঞতা উন্নত করতে কুকি ব্যবহার করে। আমরা ধরে নিচ্ছি যে আপনি এটির সাথে ঠিক আছেন, তবে আপনি ইচ্ছা করলেই অপ্ট আউট করতে পারেন। স্বীকার করুন বিস্তারিত