অগ্রবর্তী সময়ের ককপিট
বাংলাদেশ সর্বশেষ

বাঁকখালী সেতুতে নতুন স্বপ্ন, খুলছে অর্থনীতির দুয়ার

কক্সবাজার পৌরসভার দীর্ঘদিনের আবর্জনার ভাগাড়ে ফুল ফুটেছে। নদীর দুপাড়ের মানুষের মেলবন্ধন করতে আর দুদিন পর খুলছে ‘বাঁকখালী সেতুর’ দ্বার। এ সেতুতে দুপাড়ের মানুষের যাতায়াতের সংযোগই শুধু ঘটাবে না; দুই পাড়ে তৈরি হবে পর্যটনের নতুন হাব। সেতু ও আশপাশের এলাকা ঘিরে নতুন অর্থনৈতিক সম্ভাবনার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন এলাকাবাসী।

আগামী শনিবার (১১ নভেম্বর) বাঁকখালী নদীর ওপর নবনির্মিত সেতুর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপরই সবার চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হবে সেতুটি। আর সেতুটি উদ্বোধনের মধ্যদিয়ে খুরুশকুল আশ্রয়ণ প্রকল্পসহ প্রস্তাবিত আঞ্চলিক মহাসড়ক নির্মাণ আরও একধাপ এগোবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

সরেজমিনে বাঁকখালী সেতু এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, পুরো সেতুটি রঙিন করে সাজানো হয়েছে। চলছে শেষ মুহূর্তে রঙ লাগানোর কাজ। একই সঙ্গে শ্রমিকরা ব্যস্ত লাইট লাগানো, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজে। আর সেতুটির দু’প্রান্তে নতুন নির্মিত সড়কটিতেও চলছে শেষ মুহূর্তের কাজ।

এলজিইডি কর্মকর্তারা জানান, কক্সবাজার বিমানবন্দর উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় কস্তুরাঘাটসংলগ্ন বাঁকখালী নদীর ওপর নির্মিত হচ্ছে ‘কক্সবাজার-খুরুশকুল’ সংযোগ সেতু। দীর্ঘ ‘প্রিস্টেইট বক্স গার্বার সেতু’। বাঁকখালী নদীর ওপর ৫৯৬ মিটারের এই সেতুর ব্যয় হচ্ছে ২৫৯ কোটি টাকা। সেতুটির আনুষ্ঠানিক কাজ শুরু হয় ২০১৯ সালের গত ১ সেপ্টেম্বর।সেতুটি ২০২১ সালের ২১ আগস্টের মধ্যে নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও করোনা মহামারি ও নানা জটিলতায় শেষ হতে ২০২৩ সালের অক্টোবর পর্যন্ত সময় লেগেছে। 

সম্পর্কিত খবর

ছেলেবেলার ক্লাবের জন্য হলান্ডের ‘উপহার’

Shopnamoy Pronoy

‘ওমিক্রন’ রোধে ইজরাইল বিদেশীদের জন্য সীমান্ত বন্ধ করে দিয়েছে

gmtnews

সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত বহাল

News Editor

মন্তব্য করুণ

এই ওয়েবসাইটটি আপনার অভিজ্ঞতা উন্নত করতে কুকি ব্যবহার করে। আমরা ধরে নিচ্ছি যে আপনি এটির সাথে ঠিক আছেন, তবে আপনি ইচ্ছা করলেই অপ্ট আউট করতে পারেন। স্বীকার করুন বিস্তারিত