অগ্রবর্তী সময়ের ককপিট
বাংলাদেশ রাজনীতি

দেশকে স্বপ্নের ঠিকানায় নিতে ভূমিকা রাখবে ছাত্রলীগ: তথ্যমন্ত্রী

বিএনপির রাজনীতি পদ্মা নদীর মাঝখানে ডুবে গেছে: তথ্যমন্ত্রী

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, অতীতের গৌরবোজ্জ্বল পথ বেয়ে ছাত্রলীগ ভবিষ্যতে বাংলাদেশকে স্বপ্নের ঠিকানায় পৌঁছাতে ভূমিকা রাখবে। সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে হাছান মাহমুদ এ আশা প্রকাশ করেন। তথ্য মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আজকে ৪ জানুয়ারি ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। ছাত্রলীগের মিছিলের পেছনের সারির কর্মী হিসেবে আমার রাজনীতি শুরু হয়েছিল। সুতরাং আজকে ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এ দিনে ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীদের, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা–কর্মীদের সবাইকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই। বাংলাদেশের ইতিহাস আর ছাত্রলীগের ইতিহাস অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত বলে উল্লেখ করেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে আমাদের বাঙালি জাতির স্বাধিকার আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বাধীনতাসংগ্রাম ও পরবর্তী সময়ে দেশ গঠনসহ সব ক্ষেত্রে ছাত্রলীগ অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। সেই অতীতের গৌরবোজ্জ্বল পথ বেয়ে ভবিষ্যতে বাংলাদেশকে স্বপ্নের ঠিকানায় পৌঁছাতে ছাত্রলীগ ভূমিকা রাখবে, সেটিই আমার প্রত্যাশা এর আগে সচিবালয়ে তথ্যমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। বৈঠক শেষে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি, টেলিভিশন ইন্ডাস্ট্রি ও কানেকটিভিটি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ভারতের ত্রিপুরা, দিল্লি ও অন্যান্য রাজ্যে আমাদের টেলিভিশন চ্যানেলগুলো প্রচারে তেমন কোনো অসুবিধা না থাকলেও পশ্চিম বাংলায় দেখাতে পারে না। সেখানকার কেবল অপারেটররা শুরুতেই কয়েক কোটি টাকা এবং বছরপ্রতি কোটি টাকা দাবি করে। যা আমাদের চ্যানেলগুলোর পক্ষে দেওয়া সম্ভব না। কেন্দ্র সরকারের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কিছু করা যায় কি না, সে বিষয়ে আমরা আলোচনা করেছি। হাছান মাহমুদ বলেন, ‘অনেক মানুষ চিকিৎসার জন্য বাংলাদেশ থেকে ভারতে যায়। কিন্তু ভিসা পেতে দেরি হয়। সেটিকে আরও কীভাবে সহজ করা যায়, সে বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেছি। ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা সাংবাদিকদের বলেন, ‘বাংলাদেশের তথ্যমন্ত্রীর সঙ্গে এটি আমার প্রথম সাক্ষাৎ। অত্যন্ত আন্তরিকতাপূর্ণ আলোচনা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ ও ভারতের মানুষের আত্মত্যাগের মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে অনন্য বন্ধন রচিত হয়েছে। গত এক দশকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সেই সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছেন।

সম্পর্কিত খবর

চলতি মাসেই মেট্রোরেল চলাচল দেখতে পাবে রাজধানীবাসী

News Editor

বঙ্গবন্ধু কন্যার লড়াইয়ের গল্প গোটা বিশ্বের কাছে তুলে ধরাই হোক অঙ্গীকার: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

gmtnews

বিরতির পর জাতীয় সংসদের অধিবেশন শুরু

News Editor

মন্তব্য করুণ

এই ওয়েবসাইটটি আপনার অভিজ্ঞতা উন্নত করতে কুকি ব্যবহার করে। আমরা ধরে নিচ্ছি যে আপনি এটির সাথে ঠিক আছেন, তবে আপনি ইচ্ছা করলেই অপ্ট আউট করতে পারেন। স্বীকার করুন বিস্তারিত