তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘বিজয়ের মাস ডিসেম্বরের ১৬ তারিখ ঢাকায় পাকিস্তানিরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে, তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে আত্মসমর্পণ

দেশ ও জনগণকে বাঁচাতে নৌকায় ভোট চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘আমরা আপনাদের দোয়া, সহযোগিতা ও ভোট চাই, যাতে যুদ্ধাপরাধী

১০ ডিসেম্বরকেই বিএনপি কেন সমাবেশের জন্য বেছে নিল, সেটি একটি বড় প্রশ্ন বলে মনে করেন তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ। তিনি

তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেছেন, সমাবেশের নামে বিএনপি বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে, বাড়াবাড়ি করলে সরকার যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেবে।তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘ঢাকায়

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, একটা কথা মনে রাখবেন, ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করে না। বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যাকে এতিম করেছে

১০ ডিসেম্বর ঢাকায় বিএনপির গণসমাবেশের প্রতি ইঙ্গিত করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘১০ ডিসেম্বর কিছুই হবে না। ওই

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগের জনসভা কেন্দ্র করে পোস্টার–ব্যানারে ছেয়ে গেছে পুরো নগর ও উপজেলাগুলো। আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ নেতাদের পাশাপাশি নগরের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা

বিএনপির উদ্দেশে আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আন্দোলনের নামে আবার মানুষ পুড়িয়ে মারতে চাইলে তাদের একটাকেও ছাড়ব না। আমরা সহ্য করেছি, এটাকে

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যশোরবাসীর কাছে আগামী নির্বাচনে নৌকা মার্কায় ভোট চেয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার যশোর শহরের শামস-উল হুদা স্টেডিয়ামে আওয়ামী লীগের জনসভায় তিনি সবার কাছে ভোট