বাংলাদেশের উচ্চ ঝুঁকি সম্পন্ন এলাকাগুলোর জেলা প্রশাসকগণ স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট কারিগরি কমিটি প্রয়োজন অনুযায়ী লকডাউন কার্যকরের ক্ষমতা দিয়ে চলাচলে বিধি-নিষেধের মেয়াদ আরও একমাস বাড়িয়েছে বাংলাদেশ সরকার।
এ নিয়ে দশম বারের মতো বিধিনিষেধের মেয়াদ বাড়ানো হলো। পাঁচই এপ্রিল প্রথম চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছিল।
যেসব শর্ত দেয়া হয়েছে:
১. উচ্চ ঝুঁকি সম্পন্ন এলাকাগুলোর জেলা প্রশাসকগণ স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট কারিগরি কমিটর সঙ্গে আলোচনা করে নিজ নিজ এলাকায় লকডাউন কার্যকরের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন।
২. সকল সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্ত্বশাসিত ও বেসরকারি অফিস, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান স্বাস্থ্যবিধি মেনে খোলা থাকবে।
৩. সকল পর্যটন কেন্দ্র, রিসোর্ট, কমিউনিটি সেন্টার ও বিনোদন কেন্দ্র বন্ধ থাকবে।
৪. জন্মদিন, পিকনিক, পার্টি, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান বন্ধ থাকবে।
৫. আবাসিক হোটেল, রেস্তোরা, খাবারের দোকান সকাল ছয়টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত খাদ্য বিক্রয় করতে পারবে এবং আসন সংখ্যার অর্ধেক সেবাগ্রহীতাকে সেবা দিতে পারবে।
৬. সব ধরণের গণ পরিবহন ধারণ ক্ষমতার অর্ধেক যাত্রী পরিবহন করতে পারবে।
একটি মন্তব্য করা হয়েছে
[…] ৭টি জেলায় মঙ্গলবার থেকে ৭ দিনের লকডাউনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। জেলাগুলো […]