অগ্রবর্তী সময়ের ককপিট
বাংলাদেশ বিশ্ব

বাংলাদেশের ভুমিকাঃ বৈশ্বিক জনস্বাস্থ্যে বাংলাদেশ এবং ওআরএস

ওআরএসের গবেষণা ও উদ্ভাবনের সিংহভাগ কাজ হয়েছিলো আইসিডিডিআর বি বাংলাদেশ-এ। পরবর্তীতে ১৯৭৮ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং পরে ইউনিসেফ ওআরএসের ব্যাবহার বাড়াতে উদ্যোগী হয়।

ওআরএসের সবচেয়ে বড় উদ্ভাবন হলো খাবার সেলাইন। এটি শরীরের পানি শুন্যতা দূরীকরণে ও রিহাইড্রেশনে সহায়ক। কলেরা ও ডায়রিয়াজনিত রোগের চিকিৎসায় ওআরএস ব্যাবহারের পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা।

আইসিডিডিআরবি নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক তাহমিদের ভাষ্যমতে, ‘উদ্ভাবনের পর থেকে এ পর্যন্ত সারা বিশ্বে সাত কোটির বেশি মানুষের জীবন রক্ষা করেছে ওআরএস। গর্বের বিষয় হচ্ছে, ওআরএসের উদ্ভাবন ও গবেষণার সিংহভাগ কাজ হয়েছিল বাংলাদেশে, আইসিডিডিআরবিতে। বাংলাদেশ ওআরএসের মাধ্যমে বৈশ্বিক জনস্বাস্থ্যে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে।’

১৯৭৮ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং পরে ইউনিসেফ ওআরএসের ব্যবহার বাড়াতে উদ্যোগী হয়।

উল্লেখ্য যে, তারা শুধু এটি উদ্ভাবন-ই করেন নি, তা সকলের জন্যে সহজলভ্য করার ব্যাবস্থা করেছে।

সম্পর্কিত খবর

‘প্রধানমন্ত্রী দেশের মানুষকে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করেছেন’

Shopnamoy Pronoy

ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে মনোযোগ কেড়ে নিয়েছে গাজার সংঘাত: জেলেনস্কি

Hamid Ramim

বৈঠকে বসছেন বাইডেন-পুতিন

gmtnews

মন্তব্য করুণ

এই ওয়েবসাইটটি আপনার অভিজ্ঞতা উন্নত করতে কুকি ব্যবহার করে। আমরা ধরে নিচ্ছি যে আপনি এটির সাথে ঠিক আছেন, তবে আপনি ইচ্ছা করলেই অপ্ট আউট করতে পারেন। স্বীকার করুন বিস্তারিত