অগ্রবর্তী সময়ের ককপিট
ক্রিকেট খেলা সর্বশেষ

দক্ষিণ আফ্রিকার টপ অর্ডার ব্যাটসম্যানদের মধ্যে বাভুমা পিছিয়ে পড়েছেন

এবারের বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে ১ থেকে ৬ নম্বরের মধ্যে ব্যাট করেছেন ৭ জন। এঁদের মধ্যে ছয়জনেরই ন্যূনতম একটি করে অর্ধশতক আছে। যে একজনের নেই, তিনি অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা।

এখন পর্যন্ত ৫ ম্যাচ খেলে মোট ১১১ রান তুলতে পেরেছেন প্রোটিয়া অধিনায়ক, যেখানে সর্বোচ্চ ইনিংস ৩৫ রানের। তাঁর অনুপস্থিতিতে দুটি ম্যাচে সুযোগ পাওয়া রিজা হেনড্রিকসের আছে একটি ৮৫ রানের ইনিংস।

বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের পথে এগিয়ে যাওয়া দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক কবে রান পাবেন, এমন কৌতূহল আছে সমর্থক মহলে। আগামীকালের ভারত–দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচ সামনে রেখে আজ কলকাতায় আয়োজিত বাভুমার সংবাদ সম্মেলনেও উঠেছে প্রসঙ্গটি।

ভারতে বিশ্বকাপ খেলতে আসার আগে বাভুমাই ছিলেন প্রোটিয়া ব্যাটসম্যানদের মধ্যে ভালো ছন্দে। এ বছর বিশ্বকাপ শুরুর আগপর্যন্ত খেলা ১০ ইনিংসে ৩টি শতক, ২টি অর্ধশতকসহ ৬৩৭ রান তুলেছিলেন বাভুমা, যা দক্ষিণ আফ্রিকানদের মধ্যে সর্বোচ্চ। আর সব দেশ মিলিয়ে একই সময়ে কমপক্ষে ৬০০ রান তোলা ব্যাটসম্যানদের মধ্যে ছিলেন গড়ের (৭৯.৬২) দিক থেকে ছিলেন দ্বিতীয় (প্রথম কেইন উইলিয়ামসন–৯০.০০)।

বিশ্বকাপের আগে ছন্দে থাকা বাভুমা টুর্নামেন্টে রান না পাওয়া নিয়ে বলেন, ‘সব ব্যাটসম্যানই নিয়মিত অবদান রাখতে চায়। আমাদের অন্য ব্যাটসম্যানরা রান করছে। আমার স্বস্তির জায়গা এটা যে, শুরুতে কুইন্টনের (ডি কক) সঙ্গে কিছু জুটিতে জড়িত হতে পেরেছি। এখন সেটা আরও দীর্ঘায়িত হওয়া দরকার।’

গতকাল ডি কক সংবাদমাধ্যমকে বলেছিলেন, বাভুমা ব্যাটে বল নিতে পারছেন ভালোভাবেই। শুধু হুট করে আউট হয়ে যাচ্ছেন। অধিনায়ক রানে ফিরবেন বলে বিশ্বাসও আছে চারটি শতকসহ ৫৪৫ রান তোলা প্রোটিয়া বাঁহাতির।

ডি ককের কথাগুলো বাভুমাকে মনে করিয়ে দেওয়া হলে তিনি বলেন, ‘এর কারণ হচ্ছে এই দলের অনেকেই তিন–চার বছর ধরে একসঙ্গে খেলছে। সবাই একে অপরের উত্থান–পতন দেখেছে। আমার এখন নিজের প্রক্রিয়ায় স্থির থাকতে হবে। এবং যতটা সম্ভব প্রস্তুত থাকতে হবে। এই টুর্নামেন্টে এখনো অনেক খেলা বাকি। আমি বিশ্বাস করি, আমি এখানে একটা ভূমিকা পালন করতে পারব।’

সম্পর্কিত খবর

বিশ্বব্যাংক পদ্মাসেতুতে অর্থায়ন না করায় ‘শাপে বর’ হয়েছে: আইনমন্ত্রী

gmtnews

আজ দেশে ১২-ঊর্ধ্ব শিক্ষার্থীদের করোনাভাইরাসের টিকা দেওয়া শুরু

gmtnews

ইসরায়েলের হামলার ৪০ দিন গাজায় নজিরবিহীন ধ্বংসযজ্ঞ

Hamid Ramim

মন্তব্য করুণ

এই ওয়েবসাইটটি আপনার অভিজ্ঞতা উন্নত করতে কুকি ব্যবহার করে। আমরা ধরে নিচ্ছি যে আপনি এটির সাথে ঠিক আছেন, তবে আপনি ইচ্ছা করলেই অপ্ট আউট করতে পারেন। স্বীকার করুন বিস্তারিত